বিভিন্ন সময়ে পুলিশের খারাপ দিকগুলোই হয় আলোচনা ও সমালোচনা। পুলিশ যে জনগণের পরম বন্ধু তা সময় সময়ই আমরা ভুলে যাই।আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করার পাশাপাশি তারা মানবিক কাজের ক্ষেত্রেও পিছিয়ে নেই।
পুলিশ বিভাগে রয়েছে বহু কর্মকর্তা।হাতের পাঁচটি আঙুল যেমন সমান হয় না,তেমন সকল পুলিশও এক রকম নয়। তাদের মধ্যে একজন দক্ষিণখান থানার অফিসার তদন্ত আজিজুল হক মিঞা।দৈনিক মুক্ত বাংলার আলাপ চারিতায় তিনি বলেন,সব সময়ই সাধারণ মানুষের পাশে থাকার চিন্তা করি।অন্যান্য সংস্থা গুলোর সময় নির্ধারণ করে দেওয়া আছে।কিন্তু পুলিশের সব সময়ই ডিউটি করতে হয়।বাড়ি চলে যাচ্ছি কিন্তু হঠাৎ ফোন আসে দুর্ঘটনা ঘটেছে।যেতেই হবে, দায়িত্বের কাছে সব সময়ই হেরে যাই আমরা।
দক্ষিণখান থানার বাজার এলাকার একজন দোকানী বলেন, তিনি একজন পরোপকারী ও মানব দরদী মানুষ।অসহায় মানুষের দুঃখ দুর্দশা দেখলে সদাসর্বদা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন।দক্ষিণখান থানায় আসার পর থেকেই এলাকার মানুষ তাকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করেই থাকে।নিরহংকার ও একজন দায়িত্বশীল অফিসার হিসেবে সবাই তাকে সম্মান করে।
জানাগেছে, তিনি বিগত সময় বিভিন্ন থানায় দায়িত্বকালীন সময়ে মানবিকতা ও দায়িত্বশীলতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে এসেছেন। তার সেই অবদান সেখানকার জনগণ এখনো ভুলতে পারেনি। বিভিন্ন সময় নানাবেশে মানুষের মাঝে উপস্থিত হয়ে মানুষের সুখ দুঃখের কথা শুনেছেন। শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন তিনি, পাশাপাশি এলাকায় অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে রেখেছেন বিশেষ অবদান রেখে এসেছেন।
একজন চৌকস, পেশাদার পুলিশ অফিসার হিসাবে আইনশৃংখলা রক্ষা, মানবাধিকার, মানবিকতার নানা গুণাবলি মিপম শে সাদাসিধে জীবনের অধিকারী এই পুলিশ কর্মকর্তার। আশপাশে চোখ দিয়ে তাকালেই অগনিত কালো টাকার ছড়াছড়ি, কিন্তু এতদ:সত্যেও তার লোভ লালসাহীন কর্মতৎপরতা, এজন্য তাকে এনে দিয়েছে এলাকায় অসংখ্য সম্মান।