মিরপুর বি আর টিএ তে কমকর্তাদের লুটপাট – দৈনিক মুক্ত বাংলা
ঢাকাশনিবার , ১ অক্টোবর ২০২২
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি-ব্যবসা
  3. আইন ও আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরও
  6. ইসলাম ও ধর্ম
  7. কোভিট-১৯
  8. ক্যারিয়ার
  9. খেলা
  10. জেলার খবর
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. বিনোদন
  13. মি‌ডিয়া
  14. মু‌ক্তিযুদ্ধ
  15. যোগা‌যোগ

মিরপুর বি আর টিএ তে কমকর্তাদের লুটপাট

স্টাফ রিপোর্টার
অক্টোবর ১, ২০২২ ৫:২৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নিজস্ব প্রতিবেদকঃমিরপুর বি আর টিএ কিছু অসাধু কমকর্তার কাছে জিম্মি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।সরকারি অফিসে বসে দালাল কাজ করছে এমন চিত্র মিলে এখানে।খোলামেলা ভাবে টাকার লেনদেন চলছে ।সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দালাল ছাড়া কোনক্রমেই মিলবেনা লাইসেন্স।আশেপাশে চায়ের দোকানী,হোটেল ব্যবসায়ী,কম্পিউটার কম্পোজের দোকান,ডাবের দোকান দিয়ে ভিন্ন কৌশলে দালাল চক্র এখানে একটি বিশাল গ্রুপ তৈরী করছেন।অনুসন্ধানে দেখা গেছে,লাইসেন্স বিভাগে পরীক্ষা নেওয়ার সময় লার্নার কার্ডের মধ্যে একটি বিশেষ চিহ্ন দেয়া থাকে।যা সহকারী অফিসার ও ইন্সপেক্টরকে বুঝিয়ে দেয়া হয়।যে সকল লার্নার কার্ডে কোন চিহ্ন দেয়া থাকে না, তাকে বিভিন্ন কৌশলে হয়রানি করা হয়।হাশেম নামে ব্যক্তি বলেন,আমি একটি মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরী করতে দিয়েছি প্রায় ৬ মাস আগে।আমি ফিঙ্গার দেওয়ার সময় দেখি হাশেম এর জায়গায় হাশেম মিয়া লেখা কিন্তু ছবি আমার।বিষয়টি আমি মিরপুর বি আর টি এর এডি আব্দুল রশিদের কাছে গেলে তিনি কোন সমাধান না দিয়ে উল্টো আমাকে ভূলভাল বোঝায়।পরবর্তীতে তার সাথে থাকা একজন অফিসার আমার কাছে খরচ চায়।

আমি বললাম আমার ভোটার আইডি কার্ডে তো আমার নাম ঠিকানা আছে।তাহলে ভূল করলেন আপনি আর টাকা দিব আমি।এ নিয়ে তর্ক করেও কোন লাভ হয়নি।জানাগেছে, এই চক্রের মূলহোতা লাইসেন্স বিভাগের এডি আব্দুল রশিদ।

টাকা দিলেই আনফিট গাড়ি হয়ে যায় ফিট বলেও বেশকিছু অভিযোগ পাওয়া গেছে।গাড়ির গ্লাস ভাঙা,বাম্পার কোনভাবে ঝুলেছে,রংনেই,ভাঙ্গাচুরা গাড়ি এই  রকম গাড়িরও ফিটনেস দেয়া হচ্ছে।আবার অনেকে অভিযোগ করেন,গাড়ি চলছে রাস্তায় অথচ ফিটনেস দিচ্ছে মিরপুর।এই সকল অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে মিরপুর বি আর টিএর ফিটনেসের এডি রুহুল আমিন বলেন,আমি ফিটনেস দেওয়ার পর হয়তো গ্লাস  ভেঙে যায়।নাম না প্রকাশের শর্তে একজন গাড়ীর মালিক বলেন,টাকা দিলেই সব সমস্যার সমাধান দেন এরা।দালাল ছাড়া বিভিন্ন হয়রানি করেন এই অফিসের কমকর্তারা।

 

রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ মালিকানা বদলিতেও চলছে এই একি হয়রানি।গাড়ির কাগজ পএ ঠিক থাকলেও টাকা ছাড়া মেলেনা রেজিষ্ট্রেশন।আর এই টাকার লেনদেন করে অফিসারদের সাথে থাকা কিছু আনসার সদস্যরা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে,অফিসাররা না থাকলেও তাদের সিল দিয়ে কাগজ করে দিচ্ছে বহিরাগত দালালেরা।

এই বিষয় মিরপুর বি আর টি এর ডিডি মোঃরফিকুল ইসলাম কে ফোনে একাধিক বার চেষ্টা করেও পাওয়া যায় নি।পরবর্তীতে তার অফিসে গেলে তিনি প্রতিবেদকের ভিজিটিং কার্ড দিতে বলে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।