রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা যানজটের অন্যতম একটি সড়কে পরিনত হয়েছে।উওরা আজমপুর থেকে মেইন সড়কে উঠলেই পোহাতে হচ্ছে যানজট।
সঠিক ভাবে সার্জেন্ট পুলিশ কাজ না করার কারণেই এই সমস্যা হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে।জসিম উদ্দিন রোডের হাতের বামপাশে ডি এল ফিলিং স্টেশনে তেলের জন্য সিরিয়ালে গাড়ি দাড়িয়ে থাকে মেইন সড়কে।পূর্বে দেখা গেছে সার্জেন্ট পুলিশ এসে যানযট সৃষ্টি হওয়ার কারণে এই গাড়িগুলো সরিয়ে দিচ্ছে।এই সময় টি আই খাদেমুলের কাছে দৈনিক মুক্ত বাংলার প্রতিবেদক মুঠোফোন জিগ্যেস করলে তিনি বলেন,পাম্পের জন্য সড়কে যানজট লাগছে।এদের জন্য অন্যরা কেন এই সমস্যা পোহাবে।
এরজন্য গাড়ি সরিয়ে দেয়া হচ্ছে কিন্তু এখন বর্তমানে কোন আগ্রহ প্রকাশ করছে না সার্জেন্ট পুলিশ।হঠাৎ করে তাদের কী হলো।যানজটে নাকাল উত্তরাবাসী কিন্তু পাম্পে তেল নেওয়ার গাড়ির সিরিয়াল আগের তুলনায় আরো দীর্ঘ।
অভিযোগ আছে গাজীপুরের সি এন জি হরহামেশাই যখন তখন ঢুকে যাচ্ছে উওরা।বিমানবন্দর ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে পার্কিং করে রাখছে সি এন জি।কি কারণে ট্রাফিক পুলিশের নাকের ডগায় গাজীপুর এলাকার সি এন জি পার্কিং করে রাখছে।
সি এন জি চালকের সাথে কথা বলে মাসিক ভাবে তাদের তদারকি করে টি আই।মাসিক পাঁচ হাজার টাকা করে দিতে হয় ট্রাফিক পুলিশ বক্সে।টাকা না দিলে কোন ভাবেই ঢোকা যাবে না ঢাকায়।
যেখানে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে প্রাইভেট সিএনজি কোন যাএী বহন করতে পারবেনা। সেখানে সরাসরি যাএী বহন করছে এই সি এন জি গুলো।
এই সি এন জি গুলো তদারকি করছে সার্জেন্ট পুলিশ।দিনের বেলা অবাধে ট্রাক-পিকআপ লরি চলছে মেইন সড়কে এবং বিভিন্ন এলাকায় ঢুকে তৈরি করেছে যানজট। দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ পথযাএীরা।
সোলেমান নামে এক ট্রাক ড্রাইভার বলেন,মাসিক করা থাকলে আপনি সব জায়গায় জাইতে পারবেন।আর মাসিক না করলেই বিভিন্ন চেকপোস্ট আটকে রেখে করা হবে হয়রানি।
হাজী ক্যাম্প এলাকায় এই একি চিএ দেখা গেছে।রেললাইনের উপরে সারি সারি লাইনে দাঁড়িয়ে আছে অবৈধ অটোরিকশা।এলাকা ভিত্তিক চলাচল করার কথা থাকলেও রেললাইন পারাপার হয়ে যাএী বহন করছে এই অটোরিকশা।সাপ্তাহিক ভাবে একটি টোকেন দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।রীতিমতো বেচাকেনা চলছে পুলিশ বক্সে।টোকেন না নিলেই ট্রাফিক পুলিশে বক্সের সামনেই শিকল দিয়ে বেধে রেখে আদায় করা হচ্ছে টাকা।
এই অনিয়মের বিষয় টি আই আই খাদেমুলের ফোনে অনেক বার ফোন দিয়েও কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
এই বিষয় ট্রাফিক পুলিশের উওর জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার নাবিল কামাল শৈবাল বলেন,ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে ব্যবস্থা নেয় হবে।