মোঃরফিকুল ইসলাম মিঠুঃবাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক হিসেবে, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার সপ্ন পুরনে,তার অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার লক্ষ্যে জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিষণ ২০৪১ এর সফল বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ভুমিকা অন্যতম,বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথের সৈনিক হিসেবে ছাত্রলীগ কাজ করে যাচ্ছে,ছাত্রলীগ হচ্ছে নেতৃত্ব তৈরির অন্যতম কারিগর, ছাত্রলীগ থেকে উঠে আসা নেতারাই আজ দেশ পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে চলেছে,
তারি ধারাবাহিকতায়, আগামী ২ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিন ছাত্রলীগের সম্মেলন হতে যাচ্ছে, ইতি মধ্যে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশিরা বিভিন্ন নেতাদের কাছে দৌড় ঝাপ শুরু করেছে বলে জানা গেছে।নগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে আসতে চায় এমন অনেকেই তদবির লবিং করে যাচ্ছে বলে ও জানা গেছে।
তবে তৃনমূলের চাওয়া একটাই ক্লিন ইমেজ, পরিচ্ছন্ন সৎ এবং যোগ্য ছাত্রনেতা পদে আসুক। কথিত সিন্ডিকেটের এজেন্ডা বাস্তবায়ন, কমিটি বানিজ্য না করে ছাত্র সমাজকে নিয়ে সততা,আন্তরিকতা,নিরপেক্ষতা৷ ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে আগামী দিনে বি এন পি জামাতের ষড়যন্ত্র ও আন্দোলন সংগ্রামের মোকাবেলায় একটি সুসংগঠিত শক্তিশালী ছাত্রলীগ উপহার দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে কাজ করে যাবেন।
ইতি মধ্যে নগর উত্তরে কয়েকজনের নাম আলোচনায় উঠে এসেছে এদের মধ্যে রয়েছে কাজি মিজান, মারুফ হোসেন মিঠু,রায়হান পারভেজ,মোঃসোহেল মিয়া, আশিক ইকবাল বাবু, জুয়েল পোদ্দার রানা প্রমুখ।
এসকল বিষয় নিয়ে নগর উত্তর ছাত্রলীগ নেতা কর্মীদের সাথে কথা বললে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ছাত্রলীগ নেতা কর্মী বলেন ,আমরা দীর্ঘদিন একসাথে কাজ করেছি আমরা খুব কাছ থেকে দেখেছি মোঃসোহেল মিয়া ভাই কর্মীবান্ধব,মিষ্টিবাষী,সৎ,এবং যোগ্য একজন নেতা,যিনি আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে অগ্র সেনার ভুমিকা রেখেছেন,নেতাকর্মীদেকে উজ্জীবিত রাখেন তিনি,আরেক প্রার্থী জুয়েল পোদ্দার ওএকজন ক্লিন ইমেজের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক কেরিয়ারের নেতা, আমরা আশাবাদী ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ ডিসেম্বরের ২ তারিখ কাউন্সিলে এমন যোগ্য দেখে নেতা নির্বাচন করে আমাদেরকে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক উপহার দিবেন।কাউন্সিলকে ঘিরে ইতিমধ্যে মহানগর ছাত্রলীগের মধ্যে ব্যপক উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে।