নিজস্ব প্রতিবেদক ::
এখন থেকে প্রতি বছর একজন বরেণ্য ব্যক্তিকে এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিজেসির নেতারা।
অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত থেকে সৈয়দ বদরুল আহসান বলেন, সব সময় সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে সাংবাদিকতা করার চেষ্টা করেছি।
লেখার মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।এ বছর ‘শাহ আলমগীর জার্নালিজম এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডে’র জুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ স ম আরেফিন সিদ্দিকী। তিনি শাহ আলমগীরের স্মৃতিচারণ করে বলেন, সাংবাদিকতা হলো মানবকল্যাণে নিয়োজিত একটি পেশা। আর এ সাংবাদিকতাকে একাডেমিতে রূপ দিয়েছিলেন শাহ আলমগীর। তিনি ছিলেন সাংবাদিকতার দিকপাল। এ অ্যাওয়ার্ডের মধ্য দিয়ে শাহ আলমগীর সাংবাদিকদের মাঝে বেঁচে থাকবেন।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, শাহ আলমগীর ছিলেন আপোষহীন সাংবাদিক। তিনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন। আমরা প্রথম অ্যাওয়ার্ডটি এমন একজন ব্যক্তিকে দিতে পেরেছি, যিনি শাহ আলমগীর না হলেও তার মধ্যে শাহ আলমগীরের প্রতিচ্ছবি রয়েছে।
বিজেসির চেয়ারম্যান রেজোয়ানুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হোসেন, বিজেসির সদস্য সচিব শাকিল আহমেদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল আহমেদ চৌধুরী।