স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ড্রাইভার কথিত “স্বাস্থ্যকীট” মাইনুল ইসলাম এর অবৈধ সম্পদ প্রায় শতকোটি – দৈনিক মুক্ত বাংলা
ঢাকাসোমবার , ৬ মার্চ ২০২৩
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি-ব্যবসা
  3. আইন ও আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরও
  6. ইসলাম ও ধর্ম
  7. কোভিট-১৯
  8. ক্যারিয়ার
  9. খেলা
  10. জেলার খবর
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. বিনোদন
  13. মি‌ডিয়া
  14. মু‌ক্তিযুদ্ধ
  15. যোগা‌যোগ
 
আজকের সর্বশেষ সবখবর

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ড্রাইভার কথিত “স্বাস্থ্যকীট” মাইনুল ইসলাম এর অবৈধ সম্পদ প্রায় শতকোটি

সম্পাদক
মার্চ ৬, ২০২৩ ৬:০০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নিজেস্ব প্রতিবেদক::
শত কোটি অবৈধ টাকার মালিক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আলোচিত ড্রাইভার মালেক ওরফে বাদল। যে ২০২০ ইং সালে দূর্ণীতির মামলায় গ্রেফতার হয়েছিল, তা সবার জানা । বর্তমানে আদালতের রায়ে সাজা ভোগ করছে সে। কিন্তু একই ভাবে নামে বেনামে প্রায় শত কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া অপর ড্রাইভারের নাম মাইনূল। যাকে বলা হতো ড্রাইভার মালেকের ডান হাত। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই ড্রাইভার মাইনুল প্রভাবশালীদের ছত্র-ছায়ায় আইনের চোখ এড়িয়ে, দূর্নীতির মাধ্যমে শত কোটি টাকা অবৈধ উপার্জন করে। দূর্নীতি করে আইনের চোখ ফাকি দিয়ে কি ভাবে এখনও রয়ে গেছে ধরা ছোয়ার বায়রে। এই বিষয়টি তার সাবেক চাকুরীস্থল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং তার প্রতিবেশীদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। জনমনে একটি প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে দূর্নীতি করে এত সহজে পার পাওয়া যায় কি করে।
তার সংগে চাকুরী করেছে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এমন একজন জানান , মাইনুল কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকায় এসে টংগীতে কয়েকদিন রিক্সা চালিয়েছিল। এলাকায় তাকে ” খচ্চর মাইনুল ” বলেই চিনত সবায়। আমাদের প্রতিনিধির তথ্যানুসন্ধানে বেড়িয়ে এসেছে মাইনুলের দু:চরিত্রিক বৈশিষ্ট্য। লোকের মুখে মুখে প্রচলন রয়েছে মাইনুল ছিল অনেকটা লম্পট টাইপের। স্কুলে যাতায়াতের সময় মেয়েদের উত্যক্ত করত সে। এমন এক ঘটনায় তাকে স্থানীয়রা এলাকা ছাড়া করে বলে জানা গেছে । বর্তমানেও তার বিরুদ্ধে রং মহল বানিয়ে নারী নিয়ে আনন্দ ফুর্তির প্রমানিত অভিযোগ রয়েছে। তা আমরা পরবর্তি কোন এক পর্বে তুলে ধরব। এলাকায় তার বিরুদ্ধে ছোট ছোট চুরির মত ঘটনায় সংশ্লিষ্টতা অনেকের কাছ থেকে জানা গেছে। এলাকার “খচ্চর মাইনুল ” টংগিতে নেমে আশ্রয় নেয় রিক্সার গেরেজে। রিক্সার যাত্রীদের ছিনতাইয়ের এক ঘটনায় নাকি জনতার গণধোলাইয়ের শিকারও হয়েছিল সে। মাইনুল সম্পর্কে জানতে চাইলে এমনটাই জানিয়েছে তার পরিচিত জনরা। পূর্বপরিচিত একজনের হস্তক্ষেপ সেই যাত্রায় শ্রীঘর না দেখেই রেহাই পায় সে। পরবর্তীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অপর ড্রাইভার যে ইতিনধ্যে দূর্নীতির দায়ে সাজা পেয়েছে সেই চিহ্নিত দূর্নীতিবাজ মালেকের হাত ধরে গাড়ী চালনা শেখা শুরু করে। এর মধ্যেই মালেক মাইনুলকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তার ব্যক্তিগত গাড়ী চালনার জন্য যোগাযোগ করিয়ে দেয়। শুরু হয় তার ড্রাইভারী পেশা । পরবর্তীতে সেই কর্মকর্তার সুপারিশে চাকুরী হয় মাইনুলের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। চাকুরী পেয়েই অপর ড্রাইভার মালেককে সাথে নিয়ে গড়ে তোলে নিয়োগ,বিদলী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের গাড়ীরসহ অন্যান্য টেন্ডার করায়ত্ব সাথে মেডিকেল কলেজ ভর্ত্তি পরীক্ষাসহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সকল প্রশ্নপত্রও ফাস করত চক্রটি । উল্লেখ্য মাইনুলের মেয়ে মেধাবী না হয়েও সরকারি মেডিক্যাল কলেজে পড়ছে। এইদিকে এই সকল অপকর্মের নেতৃত্ত্বে দিয়ে মালেকের সাথে সাথে মাইনুলও গড়ে তুলেছে টাকার পাহাড়। মাইনূলের প্রায় সব সম্পদই নামে বেনামে করা। তার অর্জিত সম্পদ সম্পত্তির বৈধতার বিষয়ে তথ্য যাচাইয়ে জানতে চেয়ে ফোন করলে মাইনুল জানায়, “…….. ( আসছে বিস্তারিত আগামীতে )

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।