এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ধীরগ‌তির কারণ বিদ্যুতের খুঁটি – দৈনিক মুক্ত বাংলা
ঢাকাবুধবার , ২৭ মার্চ ২০২৪
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি-ব্যবসা
  3. আইন ও আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরও
  6. ইসলাম ও ধর্ম
  7. কোভিট-১৯
  8. ক্যারিয়ার
  9. খেলা
  10. জেলার খবর
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. বিনোদন
  13. মি‌ডিয়া
  14. মু‌ক্তিযুদ্ধ
  15. যোগা‌যোগ
 
আজকের সর্বশেষ সবখবর

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ধীরগ‌তির কারণ বিদ্যুতের খুঁটি

বার্তা কক্ষ
মার্চ ২৭, ২০২৪ ১২:৪২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ডি এস মাহফুজা হো‌সেন মিতা ::

বিদ্যুতের খুঁটি আটকে দিয়েছে আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কয়েকটি পয়েন্টের কাজ। এতে নির্ধারিত সময়ে এ প্রকল্প শেষ করাও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। যদিও প্রকল্প পরিচালক (পিডি) বলছেন, সব পক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করেই প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করার চেষ্টা চলছে। এদিকে, পল্লী বিদ্যুৎ বলছে, নতুন করে প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়া কিছুটা জটিল হওয়ায় সময় লাগছে।

কিছু জায়গায় পিলারের কাজ এগিয়ে গেছে, আবার কিছু জায়গায় নানা প্রতিবন্ধকতায় এখনও থমকে আছে। 

আর্থিক জটিলতা কাটিয়ে নির্ধারিত সময়ের দুবছর বাদে ২০২২ সালে শুরু হয় আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ। এরপর থেকে এ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। আব্দুল্লাপুর থেকে আশুলিয়া, মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে নতুন এ গতিপথ।

উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টর এলাকায় রেল লাইনের পাশে পিলার ওঠেছে। আব্দুল্লাপুর এলাকায় পাইলক্যাপও বসানো হয়েছে। আর আশুলিয়া বেড়িবাঁধ এলাকায় পিলার তৈরির কাজ শেষ প্রায়। এখন চলছে পিলার ক্যাপ বসানোর কাজ। যার ওপরে মূলত সড়ক নির্মাণ করা হবে।

কাওলা এলাকায় মূলত ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও ঢাকা আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দুটি যুক্ত হবে। সাভারের বাইপাইল থেকে এ প্রান্তে এসে তৈরি হবে ৪৪ কিলোমিটারের একটি নিরবচ্ছিন্ন পথ। সেই লক্ষ্যমাত্রা ধরেই এগিয়ে চলছে কাজ, যার সার্বিক অগ্রগতি ৩৭ শতাংশ হলেও প্রকল্পের পূর্ত কাজ হয়েছে ২১ শতাংশ।

চব্বিশ কিলোমিটারের এ পথ পাড়ি দিতে সরকারি ১৩টি সংস্থার ওপর দিয়ে যেতে হচ্ছে। তাই প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে কাজ এগিয়ে নেয়াই বড় চ্যালেঞ্জ বলে স্বীকার করছেন পিডি মো. সাহাবুদ্দিন খান।

আশুলিয়া-ধউর বেড়িবাঁধে ২.৭২ কিলোমিটারের একটি সেতু হবে। বিদ্যুতের তার আর ব্রিজের পিলারের উচ্চতা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় সেখানে তৈরি হয়েছে জটিলতা। সমস্যা সমাধানে এ পয়েন্টে নতুন করে ৪টি বিদ্যুতের পিলার তৈরি করা হচ্ছে ।
এর বাইরেও যেখানে বাকি সবখানে একে একে উঠে গেছে পিলার, সেখানে জিরাবো থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার উচ্চ ভোল্টের বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন স্থানান্তর সম্ভব না হওয়ায় এখনো সেখানে কাজে হাতই দিতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।

পিডি মো. সাহাবুদ্দিন খান বলেন, ‘পাইলিংয়ের কাজ আমাদের চলছে। কিন্তু ওপরে কাজ করতে পারতেছি না। বিদ্যুৎ অফিস থেকে আমাদের কাছে একটু সময় চেয়েছে। বলেছে, ছয় মাসের মধ্যে তারা এগুলো সরাতে পারবে। এজন্য আমরা কাজের গতি বাড়াতে পারছি না
 
এদিকে, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) বলছে, শিল্প এলাকায় চাইলেই শাটডাউন করে কাজ করা অতোটা সহজ না। তাছাড়া জটিলতা আছে স্থানান্তরের জমি অধিগ্রহণেও।

ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর সিনিয়র জোনাল ম্যানেজার মো. মুশফিকুল হাসান বলেন, অনেক জায়গায় তারা জমি অধিগ্রহণ করতে পারেনি। যার কারণে বিদ্যমান লাইন কোন দিকে নেয়া হবে, বিকল্প পথ ঠিক করা উভয় প্রতিষ্ঠানের জন্যই কঠিন হয়ে পড়েছে।
এরই মধ্যে বেশ কিছু জায়গায় ৪৬৫টি পোল স্থাপন করা হয়েছে। পুরো পথে মোট পোল বসবে ১৮১৮টি।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।